價格:免費
更新日期:2016-03-14
檔案大小:2.0M
目前版本:1.0
版本需求:Android 2.2 以上版本
官方網站:http://onlineeducare.com
Email:lazyspectator@gmail.com
“সারমর্ম” প্রায় সকল ছাত্র -ছাত্রীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ পাঠ। সারমর্ম অথবা সারাংশের উপর প্রায় (৮-১০)নম্বর থাকে। স্কুল বা কলেজের বিভিন্ন পরীক্ষায় গতানুগতিক বিষয়ের পাশাপাশি সাম্প্রতিক বিভিন্ন ঘটনার উপর ও সারমর্ম আসে। এ সমস্ত বিষয় বিবেচনা করে ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই অ্যাপটি তৈরি করা হয়েছে। প্রায় ১৫০ টির মত "সারমর্ম" নিয়ে এই অ্যাপটি ডেভেলপ করা হয়েছে।
এই অ্যাপে সংযুক্ত সারমর্ম গুলো হচ্ছেঃ
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ,
অধম রতন পেলে কি হবে ফল?
অন্ধকার গর্তে থাকে অন্ধ সরীসৃপ;
অহংকার-মদে কভু নহে অভিমানী।
আমরা নতুন আমরা কুঁড়ি নিখিল বন নন্দনে,
আমরা সিঁড়ি
আমরা চলিব পশ্চাতে ফেলি পচা অতীত,
আমার গানের সবটুকু সুর সবটুকু আরাধনা
আমার একার সুখ, সুখ নহে ভাই
আমারই চেতনার রঙে পান্না হলো সবুজ,
আমার একূল ভাঙ্গিয়াছে যেবা আমি তার কূল বাঁধি,
আমি চাই মহতের মহৎ পরাণ
আমি যেন কোন এক বসন্তের রাতের জোনাকি,
আমি মরু-কবি গাহি সেই বেদে-বেদুঈনদের গান,
আমি আলো এবং অন্ধকারকে চিনি
আঠারো বছর বয়সে আঘাত আসে
আসিতেছে শুভ দিন
ইচ্ছা করে মনে মনে
ইসলাম বলে, সকলের তবে মোরা সবাই,
উড়িয়া মেঘের দেশে চিল কহে ডাকি;
এ জীবনে যে যাহারে প্রাণ ভরি ভালবাসিয়াছে
এ দুর্ভাগা দেশ হতে হে মঙ্গলময়,
এই-সব মূঢ় ম্লান মূক মুখে
একদা ছিল না জুতা চরণ যুগলে, দহিল হৃদয় মন সেই ক্ষোভানলে।
একদা পরমমূল্য জন্মক্ষণ দিয়েছে তোমায়
এসেছে নতুন শিশু, তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান,
ওই যে লাউয়ের জাংলা পাতা ঘর দেখা যায় একটু দূরে
কতবার এল কত না দস্যু, কত না বার
কবি, তবে ওঠে এসো- যদি থাকে প্রাণ
কহিল গভীর রাত্রে সংসার বিরাগী
কহিল মনের খেদে মাঠ সমতল
কিসের তরে অশ্রু ঝরে, কিসের লাগি দীর্ঘশ্বাস।
কী গভীর দুঃখে মগ্ন সমস্ত আকাশ,
কুকুর আসিয়া এমন কামড় দিল পথিকের পায়,
কে বলে তোমারে বন্ধু, অস্পৃশ্য অশুচি
কাঁদিবার নহে শুধু বিশাল প্রাঙ্গণ।
কে তুমি খুঁজিছ জগদীশে ভাই, আকাশপাতাল জুড়ে
কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর?
ক্রন্দিছে নিখিল বন্দী, হে নবীন, মুক্ত কর তারে,
খেয়া নৌকা পারাপার করে নদীস্রোতে,
খোদা বলিবেন, হে আদম সন্তান,
গাহি তাহাদের গান-
চাব না পশ্চাতে মোরা, মানিব না বন্ধন ক্রন্দন
ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল,
জগতের যত বড় বড় জয় বড় বড় অভিযান,
জলে না নামিলে কেহ শিখে না সাঁতার
জাতিতে জাতিতে ধর্মে নিশিদিন হিংসা ও বিদ্বেষ
জীবনে যত পূজা হলো না সারা
জীবন্ত ফুলের ঘ্রাণে,
ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই ছোট সে তরী
তব কাছে এই মোর শেষ নিবেদন-
তারপর এই শূন্য জীবনে যত কাটিয়াছি পাড়ি
তোমার ন্যায়ের দন্ড- প্রত্যেকের করে
তোমার মাপে হয়নি সবাই
তোমাদেরি মাঝে আসে মাঝে মাঝে রাজার দুলাল ছেলে,
তোমাতে আমার পিতা-পিতামহগণ
তোমার প্রেম যে বইতে পারি
থাকো স্বর্গে, হাস্যমুখে-করো সুধা পান
দন্ডিতের সাথে
দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর,
দুর্গম গিরি, কান্তার মরু, দুস্তর পারাবার
দুঃখী বলে, ‘বিধি নাই, নাহিক বিধাতা;
দৈন্য যদি আসে আসুক, লজ্জা কিবা তাহে?
দ্যাখ, মানুষের কষ্ট থাকে না, হয় দিনে লোক খাঁটি
ধন্য আশা কুহকিনী। তোমার মায়া
ধান করো, ধান হবে, ধুলোর সংসারে এই মাটি
ধুপ আপনারে মিলাইতে চাহে গন্ধে,
নর কহে ধূলিকণা, তোর জন্ম মিছে,
নমি আমি প্রতিজনে, আদ্বিজ চন্ডাল,
নদী কভু পান নাহি করে নিজ জল,
নদীতীরে মাটি কাটে সাজাইতে পাঁজা
নদী আর কালগতি একই সমান,
নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো,
পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি
পরের মুখে শেখা বুলি পাখির মত কেন বলিস?
পাখিটা মরিল। কোন কালে যে, কেউ তা ঠাহর করিতে পারে নাই।
পুণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে
পৃথিবীতে কত দ্বন্দ্ব, কত সর্বনাশ,
প্রথম দিনের সূর্য
ফুটিয়াছে সরোবরে; কমল নিকর
বহু মিশ্র প্রাণের সংসারে
বহু দিন ধরে বহু ক্রোশ দূরে
বসুমতী কেন তুমি এতই কৃপণা?
বাড়ছে দাম
বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি
বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র
বিপদে মোরে রক্ষা কর, এ নহে মোর প্রার্থনা,
বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি, সে আমার নয়
ভদ্র মোরা, শান্ত বড়ো, পোষ মানা এ প্রাণ,
ভালবাসি এই সুন্দর ধরণীরে,
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন,
মরুভূমির গোধূলির অনিশ্চয় অসীমে হারালো?
মান দিও মা আমায় তুমি
মৃত্যুও অজ্ঞাত মোর। আজি তার তরে
যাক বান ডেকে যাক বাইরে এবং ঘরে
যারে তুই ভাবিস ফণী
যেখানে এসেছি আমি, আমি সেথাকার
যেথায় থাকে সবার অধম দীনের হতে দীন
যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে
রংহীন মিলহীন ভাষা এবং রাষ্ট্রে
লক্ষ লক্ষ হা-ঘরে দুর্গত
শুধু গাফলতে, শুধু খেয়ালের ভুলে,